...

jockes collection bengali

Jockes বংলা ২য় ভাগ

(৫১) Jockes

অথিতি :- আজ তিথির হাতের চা বেশ ভালো হয়েছে।
তিথি:-হ্যাঁ বাবু, বেড়ালে যদি দুধে মুখ না দিত তাহলে চায়ের স্বাদ আরও বাড়ত।
অতিথি :- অ্যাঁ !

(৫২)

ক্রেতা :- ডিমের দাম কত?
বিক্রেতা :- দশ টাকা হালি।
ক্রেতা :- কেন? এখনই তো বাজার এ বেশি ডিম পাওয়া যায়।
বিক্রেতা :- কিন্তু আজকাল মনে হয় মুরগিগুলো ফ্যামিলি প্লালিং করছে।

(৫৩)

এক বৃদ্ধ রোগীকে ডাক্তার ওষুধপত্র দিয়ে বললেন-বড়ির খাবার সবসময় ঢাকা রাখবেন।
রোগী উত্তর দিলো :- ঢাকা কেন স্যার কুমিল্লা রাখলে চলে না।

(৫৪)

তিন বন্ধু নদীর ধারে বসে কবিতা রচনায় রত।
১ম বন্ধু লিখছে :- মেঘ গুরু গুরু।
২য় বন্ধু লিখছে :- বাতাস উরু উরু
৩য় বন্ধু ছিলো হাবাগোবা তাই সে লিখছে :- নদীর ধারে বসে আছি আমরা তিন গরু।

(৫৫) Jockes

মা :- কলেজ থেকে আসতে দেরি হল কেন?
মেয়ে :- এক যুবক আমার পিছু নিয়েছিল।
মা :- তাই বলে দুই ঘন্টা লাগবে আসতে।
মেয়ে :- বারে! যুবকটি খুব আস্তে আস্তে হাঁটছিল যে!

(৫৬)

সিনেমা হলে দর্শকদের মধ্যে স্বামী-স্ত্রী এত কথা বলছিলেন যে, এক দর্শক বিরক্ত হয়ে বললেন ভাই সাহেব, আমি তো কিছুই শুনতে পাচ্ছি না ?
ভদ্রলোকের উত্তর :- স্বামী-স্ত্রীর কথা আপনি শুনবেন কেন?

(৫৭)

১ম বন্ধু :- বল তো তোর আর গাধার মধ্যে পার্থক্য কতটুকু?
২য় বন্ধু :- কেন, তোম আর আমার যেটুকু।

(৫৮)

অশিক্ষিত মা ও বিলেত ফেরত ছেলে :
মা :- অনেকদিন পর দেশে এলি। মুরগির কলিজাটা খা।
ছেলে :- Thank you.
মা :- ঠ্যাং (পা) খাবি বাবা দিচ্ছি, এই নে।
ছেলে:- Thank you.
মা :- বাকিটাও খাবি বাবা, নে খা।
ছেলে :- Thank you gv.
মা :- আরে বাপ, এক মুরগির কয়াট ঠ্যাং থাকে?

(৫৯)

বাগানের মালিক :- আর যদি কোন দিন তোমাকে আম চুরি করতে দেখি তবে তোমার বাবা কে বলে দিবো।
আম চোর :- আপনি ই”চ্ছা করলে এখনই বলতে পারেন, বাবা তো ঐ গাছের পতার আড়ালে লুকিয়ে আছেন।

(৬০) Jockes

স্ত্রী :- হ্যাঁ গো, আমি মরে গেলে তুমি রোজ কবরখানায় যাবে তো?
স্বামী :- আমি তো এখন থেকেই যাই। শাম্মি তো ওখানেই আমার জন্য অপেক্ষা করে।

(৬১)

একদিন একটি ছেলে এক ভিক্ষুককে ৫ টাকা দিয়ে বল্ল, আমার জন্য দোয়া করবেন।
ভিক্ষুক :- তা আচ্ছা বাবা ,তুমি কি কর?
ছেলে :- টোটো কোম্পানির ম্যানেজার।
ভিক্ষুক :- তাহলে বাবা আমি দোওয়া করি , তুমি টোটো কোম্পানির চেয়ারম্যান হও।

(৬২)

মালিক অফিসে এসেই কর্মচারীকে ধমকালেন।
রমিজ সাহেব কাল নাকি আপনি অফিস টাইমে মিস্ লতাকে নিয়ে সিনেমায় গিয়েছিলেন? ওকে আমার সঙ্গে একবার দেখা করতে বলুন তো।
রমিজ :- কিন্তু স্যার, ও কি আপনার সঙ্গে সিনেমা দেখতে রাজি হবে?

(৬৩)

গিট্টু :- জানিস, আমি কোনদিন ট্রেনের টিকিট কাটি না।
বিট্টু :- যেদিন টিটি ধরবে সেদিন মজা বঝবি।
গিট্টু :- আরে টিটি আমায় পাচ্ছে কোথায়, আমি তো ট্রেনেই চড়ি না।

(৬৪)

১ম ব্যক্তি :- কি ভাই কোমরে দড়ি বেধেছেন কেন?
২য় ব্যক্তি :- ফাঁসিতে ঝুলবো ।
১ম ব্যক্তি :- ফাঁসিতো গলায় বেঁধে দিতে হয়, কোমরে বেঁধেছেন কেন?
২য় ব্যক্তি :- গলায় দিয়ে দেখেছি, দম বন্ধ হয়ে আসে।

(৬৫) Jockes

বাবা :- খোকা আমার পাঞ্জাবির পকেট কেটেছে কেরে?
খোকা :- পকেটমার বাবা।
বাবা :- পকেটমার ! এটা আবার কে?
খোকা :- ও এক ধরনের পোকা বাবা।

(৬৬)

শিক্ষক :- বলতো মহাকর্ষ সূত্রটি কার এবং তার মন্ম কত সালে?
ছাত্র :- সূত্রটি বিজ্ঞানী নিউটনের কিন্তু তার মন্ম তারিখ জানিনা স্যার
শিক্ষক :- কেন, নামের সাথেই তো জন্ম তারিখ ১৬৪২ সালের ২৫ শে ডিসেম্বর লেখা আছে।
ছাত্র :- স্যার, আমি তো মনে করেছিলাম ১৬৪২ এই সংখ্যাগুলো নিউটনের মোবইল নাম্বার।

(৬৭)

মেয়েকে কাঁদতে দেখে বাবা জিজ্ঞেস করলেন—
বাবা :- তুমি কাঁদছ কেন?
মেয়ে :- দিদি মেরেছে ।
বাবা :- কখন মেরেছে ?
মেয়ে :- অনেকখন আগে মেরেছে।
বাবা :- আগে মারলে এখন কঁদছ কেন?
মেয়ে :- তখন তো মনে ছিল না, এখন মনে পড়েছে তাই কাঁদছি।

(৬৮)

পল্টু :- জানিস বিল্টু, আমার কাকা আমাকে একটা কুকুর উপহার দিয়েছে।
বিল্টু :- সেকি কামরায় না তো ?
পল্টু :- সেটা পরিক্ষা করার জন্যই তো তোকে দাওয়াত দিয়ে এনেছি!

(৬৯)

বাবা :- পরীক্ষায় কত পেয়েছিস?
ছেলে :- মাত্র একের জন্য একশ পাই নাই।
বাবা :- তাই নাকি ৯৯ পেয়েছিস বুঝি?
ছেলে :- না, বাবা দুইটা শূন্য পেয়েছি।

(৭০) Jockes

ঘটক :- শুনুন, ছেলে পক্ষ বলেছে বিয়ের দিন তার ডান হাতে নগদ দ’লাখ টাকা আর বাঁ হাতে আপনার মেয়েকে তুলে দিবেন। এখন আপনার কি চাওয়ার আছে ।
মেয়ের বাবা :- আমি কিচ্ছু চাই না। শুধু তার ছেলের ডান হাতটা কাটার জন্য বড় একটা রমদা চাই।

(৭১)

এক লোক একবার ড্রেসিং টেবিলের সামনে বসে পেপার পড়ছিল। ইতিমধ্যে মশা খুব উৎপাত শুরু করে দিলো। তাই সে মশা মারতে লাগল। কিছুক্ষন এভাবে চলার পর স্ত্রী জিজ্ঞেস করল-
স্ত্রী :- ওগো কয়টা মশা মারলে?
স্বামী :- ৮ টা । এর মধ্যে ৩ টা পুরুষ আর বাঁকি ৫ টা স্ত্রী মশা।
স্ত্রী :- কি করে বুঝলে?
স্বামী :- ৫ টা মেরেছি ড্রেসিং টেবিল থেকে আর ৩টা মেরেছি পেপাড়ের উপর থেকে। সাধারনত পুরুষরা পেপার পরে আর মেয়েরা থাকে ড্রেসিং টেবিলের কাছে। সুতরাং——–

(৭২)

একজন বিদেশী বাংলাদেশে এসে ছোটখাট এক হোটেলে ঢুকে ম্যানেজারকে বল্ল, গুড আফটার নুন (Good After Noon) । ম্যানেজার লেখাপড়া জানে না সে জবাব দিলো স্যার, এখানে গুড়, আটা, নুন কিছুই নেই।

(৭৩)

শিক্ষক :- আচ্ছা বলতো, তাজমহল কোথায় অবস্থিত?
ছাত্র :- জানি না স্যার।
শিক্ষক :- তাহলে বেঞ্চের উপর দাড়া।
ছাত্র :- বেঞ্চের উপর দাড়ালে কি তাজমহল দেখতে পাবো স্যার।

(৭৪)

পিতা :- ওঠে পড় খোকা । দেখছ না সূর্য ওঠে যাচ্ছে, এখনো শুয়ে আছো?
ছেলে :- হ্যাঁ বাবা, একটু বেশি না ঘুমালে তো সূর্যের সমান হবো না। কেননা, সূর্য তো সন্ধা ৬ টায় ঘুমাতে যায়, আর ওঠে ফজরের অনেক পরে। অথচ আমাকে ডে রাত্র এগারোটা পর্যন্ত জেগে পড়তে হয়। আবার মাঝখানে উঠে তাহাজ্জুতের নামাজ ফজরের নামাজ ও কুরআন তিলওয়াতটাও করতে হয়।

(৭৫) Jockes

পুলিশ কনস্টেবল হাতেনাতে ধরে ফেলল যে , তার স্ত্রী পকেট থেকে দশটা টকা সরাচ্ছে।
পুলিশ কনস্টেবল :- চলো থানায় চলো, এখন আমার ডিউটি ও আছে।
স্ত্রী :- না থানায় যাব না তার চেয়ে বরং ৫ টাকা নিয়ে আমায় ছেড়ে দাও।

(৭৬)

মেয়ের বাবা :- ঘটক মশায়। আমার একমাত্র মেয়ের জন্য একটা ভালো পাত্র চাই।
ঘটক :- আমার কাছে দুধের মত ফর্সা থেকে শুরু করে পাতিলের মত কালো পাত্র আছে। ২ফুট ৬ ইঞ্চি থেকে ৬ ফুট ১০ ইঞ্চি পর্যন্ত আছে। আপনার কোনটা চাই?
মেয়ের বাবা :- বলাতো যায় না, একটি মাত্র মেয়ে আমার এমন পাত্র চাই যে আমি চাইলে ঠান্ডা হবে আবার আমি চাইলে গরম হবে।
ঘটক :- এই নিন একটা সিলভারের পাত্র। এটা যখন চুলায় দিবেন তখন গরম, নামিয়ে রাখলে ঠান্ডা হবে।
মেয়ের বাবা :- আপনি আমার সঙ্গে ফাজলামি করছেন নাকি?
ঘটক :- কেন ফাজলামি করব কেন? আপনার পছন্দের পাত্রটাইতো দিলাম, আপনি চাইলেই ঠান্ডা আবার আপনি চাইলেই গরম।

(৭৭)

রোগী :- ডাক্তার সাহেব ঔষধের নিয়ম কানুন সব ভূলে বসে আছি। যদি দয়া করে আবার বলতেন?
ডাক্তার :- (রাগে দিশেহারা হয়ে) নিয়ম হচ্ছে , ১ম বড়ি খাবেন ঘুমানোর পর এবং ২য় বড়ি খাবেন ঘুম থেকে জাগার আগে।

(৭৮)

অধ্যপক :- ধর তুমি একটা গভীর জঙ্গলে দাঁড়িয়ে আছো। হটাৎ একটা বাঘ তোমার সামনে এসে হাজির হলো এ মহুর্তে তুমি কি করবে?
ছাত্র :- আমার আর কিছুই করার থাকবে না স্যার; যা করার তা তো বাঘই করবে।

(৭৯)

স্বামী :- এই দেখো তোমার জন্য কী সুন্দর একটা শাড়ী কিনে এনেছি।
স্ত্রী :- সুন্দর না ছাই! তোমার যা রুচী! আজ পর্যন্ত যা কিছু পছন্দ করে এনেছ সবই তো পচা। আসলে তোমার রুচীই নেই।
স্বামী :- তোমাকেও আমিই পছন্দ করে বিয়ে করেছিলাম ।

(৮০) Jockes

এক ভদ্রলোক ছেলেকে নিয়ে ট্রেনে সিট (জায়গা) না পেয়ে দাঁড়িয়েছিল । ট্রেনের ভিতর এক পাগল চিৎকার করছিলো। এটা দেখে ছেলে বাবাকে জিজ্ঞেস করছে। বাবা ঐ লোকটা ওরকম চিৎকার করছে কেন?
বাবা :- ওর মাথায় সিট (পাগলামী) আছে তো তাই।
ছেলে :- তাহলে আমি ঐ সিটেই বসব বাবা।

(৮১)

শিক্ষক :- বলতো আমি তোমাকে বিয়ে করলাম এর ভবিষৎ কাল কি?
ছাত্রী :- আমি তোমাকে তালাক দিলাম।

(৮২)

ডাক্তার :- বেশি বয়সের জন্য আপনার ডান পায়ের অবস্থা এমন হয়েছে।
রোগী :- বাজে কথা বলবেন না। আমার বাঁ পায়ের ও একই বয়স।

(৮৩)

শিক্ষিকা :- বলোত , আমি সুন্দরী কোন কাল?
ছাত্র :- অতীত কাল।

(৮৪)

আজিম উপন্যাস লেখাকে পেশা হিসেবে নিয়েছে। এর মধ্যে একদিন তার বন্ধু রনক তার খোঁজ নিতে এল।
রনক :- কিছু বিক্রি হলো এর মধ্যে।
আজিম :- হ্যাঁ, ফ্যান, ঘড়ি, আসবাবপত্র আর কিছু শার্ট।

(৮৫) Jockes

ক্লাশের এক ছাত্রের নাম ভারত।
ভিজিটর :- (ছাত্রদেরকে) বলতে পারবে ভারত কোথায় অবস্থিত? (ভারত তখন পয়খানায় গেছে)
ভারতের বন্ধু :- জ্বি স্যার ভারত এখন পায়খানায় অবস্থিত স্যার ডেকে নিয়ে আসবো স্যার?

(৮৬)

ইন্টারভিউ কক্ষে এক অল্প শিক্ষিত ব্যাক্তি ইন্টারভিউ দিচ্ছে।
প্র: কর্তা :- তুমি ইংরেজী গ্রামারের কোন অংশ ভালো পার?
স্যার ট্রান্সলেশন ভালো পারি।
প্র: কর্তা :- তাহলে বলতো ’সে গেলো তো গেলো এমনভাবে গেলো আর ফিরে এল না’ এর ইংরেজী কি হবে?
চটপট্ স্যার হি ওয়েন্ট টু ওয়েন্ট এমনভাবে ওয়েন্ট আর ডিড নট কাম।

(৮৭)

এক বুড়ো দম্পতির “ভুলে যাওয়ার সমস্যা” রোগ দেখা দিল। কিছুই তারা মনে রাখতে পারে না। তারা সিদ্ধান্ত নিল, ডাক্তার এর সাথে কথাবলবে। তো তারা ডাক্তার দেখাতে গেল।
ডাক্তার সবকিছু চেকআপ করার পর তাদের বলল, এটা হলো বয়সের সমস্যা। ডাক্তার তাদের বলল, আপনারা সবকিছু খাতায় লিখে রাখবেন, এ ছাড়া আপাতত আর কিছু করার নেই।
যাই হোক তারা বাড়ি চলে আসলো। আর সেদিন রাতে টেলিভিশন দেখার সময় স্ত্রী হঠাৎ করে রুমের বাইরে যাচ্ছে…
স্বামী: কোথায় যাও?
স্ত্রী: রান্নাঘরে।
স্বামী: আচ্ছা, আমার জন্য একটা আইসক্রিম নিয়ে আসবে।
স্ত্রী: আসবো।
স্বামী: খাতায় লিখে রাখ। নইলে আবার ভুলে যাবে।
স্ত্রী: আরে লাগবে না, মনে থাকবে।
স্বামী: থাকলে ভালো, আচ্ছা এক গ্লাস পানি নিয়ে আসতে পারবে?
স্ত্রী: পারবো না কেন?
স্বামী: এটা খাতায় লিখে রাখ।
স্ত্রী: লাগবে না, একটা আইসক্রিম আর এক গ্লাস পানি, এই তো।
স্বামী: হু, ঠিক আছে। আর শোন, একটা চানাচুর এর প্যাকেট নিয়ে এসো। এটা লিখে রাখ। এত কিছু মনে নাও থাকতে পারে।
স্ত্রী: আরে আমার স্মৃতি তোমার থেকে ভাল। মনে থাকবে। একটা আইসক্রিম, পানি আর চানাচুর এইতো।
স্বামী: হু।

২০ মিনিট পর। স্ত্রী রান্নাঘর থেকে ফেরত আসলো। তার হাতে একটি প্লেটে একটা কেক আর একটা ডিম।

স্ত্রী: এই নাও তোমার কেক আর ডিম।
স্বামী: আর বলেছিলাম না তোমার মনে থাকবে না। আনতে বললাম কফি আর আনলে কেক আর ডিম।

(৮৮)

খালাম্মা বাচ্চা ভাগ্নেকে – এস খোকন , এস লক্ষীটি একটা চুমু দিয়ে যাও
খোকন- না , চুমু দিলে তুমি আমায় মারবে ।
খালা- কবে তোকে চুমু দেওয়ার সময় চড় মারলাম, খোকন ।
খোকন- আহা আমাকে মারনি তবে একটু আগে ঘরের মধ্যে বাবাকে তো মেরেছ আমি দরজার ফাক দিয়ে দেখতে পেলাম

(৮৯)

এক লোক আফিস থেকে সন্ধায় বাড়ি ফেরার সাথে সাথে তার ছোট ছেলেটি লোকটির হাত ধরে টান দিয়ে বলল বাবা আমার জন্য চকলেট এনেছ, লোকটি মাত্র আফিস থেকে এসেছে মাথা এমনিতেই গরম-রাগের চোটে লোকটি ছেলেকে বলল সর শালার পো শালা।
লোকটির স্ত্রী রান্না করছিল, এই কথা শুনতে পেয়ে সে রান্না ঘর থেকে এসে স্বামীকে বলল একি তুমি নিজের ছেলেকে শালার পো শালা বলেগালি দিলে। ছেলেকে কউ শালা বলে।
স্ত্রীর কথা শুনে স্বামী স্ত্রী কে বলল দেখ মা মাথা ঠিক নেই!!!

(৯০) Jockes

নিম্ন মধ্যবিত্তের পাড়ায় হঠাৎ এক বিত্তশালী পরিবার বাড়ী পরিবার বাড়ী-ঘর বানিয়ে বাস করতে এল । প্রত্যোক কথায় কাজে টাকার গরম দেখিয়ে দেখিয়েতারা প্রতিবেশীদের সকাল – সন্ধ্যা কেবলই অবাক করে দিতএ লাগল । কোন এক দুপুর বেলায় মেয়েদের মজলিসের বড়লোক গিন্নি আসর জাকিয়ে বসে গল্পশুরু করেন
-আমার স্বামীর ভাই কেবল পাইপ টানতে চার জন লোক লাগে ।
– সে কি শুধু পাইপ খাওয়াতেই চারজন মানূষ খাটে?
– হ্যাঁ , একজন পাইপটা পরিস্কার করে , একজন তামাক ভরে তাতে , আরেকজন পাইপটি ধরিয়ে দেয়।
– এত গেক তিন জন । আরেকজন কি করে
– আরেকজন পাইপটি টানে । ওর আবার পাইপ খাওয়া সহ্য হয় না কিনা। ও তাই বরাবরের মত কাচি সিগারেটঅই খায়।

(৯১)

স্বামী অফিস থেকে ফিরে সাহাস্যে বউকে বললেন – কাল তোমার জন্মদিন এই নেকলেসটা এনেছি।
বৌ অনুযোগে করে করে বলে – কিন্তু তুমি বলেছিলে এবার একটা টিভি উপহার দিবে ।
স্বামীর উত্তর- হ্যাগো বলেছিলাম । কিন্তু ইমিটেশনের টিভি যে এখনো বাজারে পাওয়া যায় না ।

(৯২)

উকিল সাহেব হস্তদন্ত হয়ে বাড়ি ফিরলেন অনেক আগেই । উকিল গিন্নী অবাক হয়ে বললেন কোন দিকে চাদ উঠল আজ । এত সকাল সকালসাহেব যে বাড়ী চলে এলেন । যে কথা পরে বলছি , উকিল সাহেব বললেন আগে তোমার যাবতীয় কাপড় চোপড় আর গহনাগুলো শিগরীরতোমার বাপের বাড়ীতে রেখে আসোগে ।
আরো অবাক হয়ে গিন্নি বললেন ওমা সে কি কেন ?
আজ এক অতি কুখ্যাত চোরকে বেকুসুর খালাস দিয়ে এসেছি । সে নাকি সন্ধার পর কৃতজ্ঞতা জানাতে হবে ।

৯৩।

প্রথম বন্ধুঃ জানিস, আমার মামার বাড়িতে এত বড় আম হয় যে দুটিতেই এক কেজি হয়ে যায়!
দ্বিতীয় বন্ধুঃ আরে তুই জানিস, আমার মামাবাড়িতে এত বড় বড় আম হয় যে চারটিতেই এক ডজন হয়ে যায়!

৯৪।

দাদা আর নাতি ডাইনিং টেবিলে বসে গল্প করছে
দাদা : তোরা কি খাস … খাওয়াদাওয়া করেছি আমরা … হাতি খেয়ে হজম করতে পারতাম।
নাতি : তখন বাথরুম করতে কোথায় ?

৯৫। Jockes

প্রথম বন্ধুঃ বুঝলি, আমি লাখপতি। তোর মতো লোককে এক হাটে কিনে অন্য হাটে বেচতে পারি।
দ্বিতীয় বন্ধুঃ আর আমি? কোটিপতি। তোর মতো মানুষকে কিনি, কিন্তু বেচার দরকার হয়না।

৯৬।

তেলের দোকানে ইনকামটেক্সর লোক রেইড দিতে পারে এমন আশংকায় এক তেল ব্যবসায়ী তার কর্মচারীকে ডেকে বলল– ৩০ টিন তেল মাটির নীচে লুকিয়ে রাখতে ।

২ ঘন্টা পরে কর্মচারী এসে তেল ব্যবসায়ীকে বলল, স্যার ! ৩০ টিন তেল তো মাটির নীচে লুকিয়ে ফলেছি, এখন তেলের খালি টিনগুলো কোথায় রাখবো!!!!!

৯৭।

যদি অ্যাবডোমিনাল পেইন বা পেটে ব্যথা হয়, তবে ডাক্তারকে পেটের ঠিক যেখানে ব্যথা বলে রোগী দাবী করছে– তার বিপরীত দিক থেকে চাপ দিয়ে দিয়ে পরীক্ষা করে আসতে হয়। ঢাকা মেডিকেল কলেজে এক লোক এরকম পেটে ব্যথা নিয়ে আসলে ইন্টার্নী ডাক্তার পদ্ধতি অনুযায়ী পরীক্ষা শুরু করলেন।

ডাক্তার ও রোগীর মথ্যে কথোপকথন:
–“লাগে?”
–“হ্যাঁ লাগে।”
–“এখানে লাগে?”
–“হ্যাঁ লাগে।”
–“এইখানেও লাগে?”
–“হ্যাঁ লাগে।”
–“আশ্চর্য! এখন লাগে?”
–“হুম… লাগে।”
–বিরক্ত হয়ে ডাক্তার বলে ওঠেন, “দূরো মিয়া–কি লাগে?”
তৎক্ষণাৎ রোগীর জবাব, “…আরাম লাগে।”

৯৮।

গৃহপালিত কুকুরের ভাবনা: “আমার মনিব আমাকে খেতে দেয়, থাকতে দেয়, আদর করে – আমার মনিব নিশ্চয়ই ফেরেশতা!”
গৃহপালিত বিড়ালের ভাবনা: “আমার মনিব আমাকে খেতে দেয়, থাকতে দেয়, আদর করে – আমি নিশ্চয়ই ফেরেশতা!!”

৯৯। গুরুতর অসুস্থ রোগী ও ডাক্তারের কথোপকথনঃ
-ডাক্তার, আমরা কোথায় যাচ্ছি?
-মর্গে।
-মর্গে মানে! আমি তো এখনো মরিনি।
-আমরা তো এখনো মর্গ পর্যন্ত পৌঁছাইনি!!!

১০০। Jockes

একদিন নাসিরুদ্দিন হোজ্জা নদীর তীরে বসে ছিলেন। ঠিক সেই সময় ১০ জন অন্ধ লোক তাঁর কাছে এসে অনুরোধ করল তাদের নৌকায় করে ওপারে নিয়ে যেতে। হোজ্জা কাজটা করে দিতে রাজি হলেন ১০টি তাম্রমুদ্রার বিনিময়ে। হোজ্জা অন্ধ ১০ জনকে নৌকায় তুলে বৈঠা মেরে এগিয়ে যেতে লাগলেন। নৌকাটা ছিল বেশ ছোট, আবার হোজ্জা নৌকা ভালো বাইতে পারতেন না। তাই নৌকা টালমাটাল হতে লাগল। ফলে একজন অন্ধ ভারসাম্য হারিয়ে নদীতে পড়ে গেল। অন্য অন্ধরা জিজ্ঞেস করল হোজ্জাকে, কী ঘটেছে? জবাবে হোজ্জা বললেন, “ভয়ের কিছু নেই, সব ঠিক আছে, তোমাদের ৯টি তাম্রমুদ্রা দিলেই চলবে।”

১০১।

শিক্ষক: রনি, তুমি কি খাবারের আগে প্রার্থনা করো?
রনি: না স্যার। আমার করতে হয় না। আমার মা ভালোই রাঁধে।

১০২।

এক লোক নতুন রেস্টুরেন্ট খুলেছে, রেস্টুরেন্টের অন্যতম আইটেম খিচুড়ি।
এক কাস্টমার একদিন ওই লোককে বলল, ভাই, আপনার এখানকার খিচুড়ি কেমন?
– “আমার খিচুড়ি ঢাকার দ্বিতীয় সেরা খিচুড়ি।”- লোকটার জবাব।
– “তাহলে প্রথম সেরা কোনটার?”
– “বাকি সবগুলা।”

১০৩।

শীতের মাঝ রাতে হোটেলে রুটি আর মাংস খেতে খেতে..
ভদ্রলোক: বাহ, এই মাঝ রাতেও তোমাদের রুটি দেখি বেশ গরম।
ওয়েটার: হবে না স্যার, বিড়ালটাতো রুটিটার উপরেই বসা ছিল।

১০৪।

শিক্ষকঃ বলতো আলম, আম বা যে কোন ফল উপরের দিকে না গিয়ে নিচে পড়ে কেন?
ছাত্রঃ উপরে খাওয়ার লোক নেই তাই।

১০৫। Jockes

শিক্ষকঃ ইংরেজিতে ট্রান্সলেশন করো-“সে ডুব দিল, কিন্তু উঠল না।”
ছাত্রঃ হি হ্যাজ ডাইড!
শিক্ষকঃ কীভাবে?
ছাত্রঃ সে তো আর ওঠেনি। তাহলে নিশ্চয় মারা গেছে!

১০৬।

১ম চাপাবাজঃ আমি এত গরম চা খাই যে, কেতলি থেকে সোজা মুখে ঢেলে দেই!
২য় চাপাবাজঃ কি বলিস! আমি তো চা-পাতা, পানি, দুধ, চিনি মুখে দিয়ে চুলোয় বসে পড়ি!

১০৭।

শিক্ষক ক্লাসের সবাইকে একটি ক্রিকেট ম্যাচের উপর রচনা লিখতে বললেন। জাহিদ ছাড়া সবাই রচনা লিখতে ব্যস্ত হয়ে পড়ল।
জাহিদ শুধু লিখলঃ “বৃষ্টির কারণে ক্রিকেট ম্যাচটি পণ্ড হয়ে গেছে!!”

১০৮।

বিচারকঃ গাড়িটা কিভাবে চুরি করলে বল ?
অভিযুক্তঃ আমি চুরি করিনি হুজুর! গাড়িটা কবরস্থানের সামনে দাঁড়িয়েছিল কি না, তাই ভাবলাম মালিক বোধহয় মারা গেছে, তার আর গাড়ির দরকার নেই।

১০৯।

বাবুর্চি রান্না করছিল।
গৃহকর্ত্রী ধমকে উঠলেন, এ কী, তুমি না ধুয়েই মাছ রান্না করছ!
—মাছ তো সারা জীবন পানিতেই ছিল মেমসাহেব, ওটা আবার ধোয়ার কী দরকার!!

১১০। Jockes

ক্যাপ্টেন: সৈনিক, আপনি কি সাঁতার জানেন?
সৈনিক: জানি, স্যার।
ক্যাপ্টেন: কোথায় সাঁতার শিখলেন?
সৈনিক: পানিতে স্যার।

১১১।

মনোচিকিৎসকের কাছে এসেছেন একজনঃ “প্রতি রাতেই আমি একটা ভয়ঙ্কর স্বপ্ন দেখছি। দেখি, আমার শাশুড়ি পানিতে পড়ে গেছেন। তাঁর দিকে এগিয়ে আসছে একটা কুমির। ভেবে দেখুন, ইয়া বড় বড় দাঁত, কটকটে চোখ, ঘৃণার দৃষ্টি, ঠান্ডা ম্যাড়মেড়ে চামড়া···”

মনোচিকিৎসকঃ ঠিকই বলেছেন, এ এক ভয়ঙ্কর স্বপ্ন!
-রাখেন মিয়া, আমি তো কেবল শাশুড়ির কথা বললাম, কুমিরের কথা তো বলাই হয়নি!

১১২।

উকিল সাহেব বেশ হন্তদন্ত হয়ে বাড়ি ফিরলেন অনেক আগেই।
উকিল গিন্নী অবাক হয়ে বললেন- কোন দিকে চাঁদ উঠল আজ! এত সকাল সকাল সাহেব যে বাড়ী চলে এলেন।
–সে কথা পরে বলছি, উকিল সাহেব বললেন, আগে তোমার যাবতীয় কাপড় চোপড় আর গহনাগুলো শিগগিরই তোমার বাপের বাড়ীতে রেখে আসো।
-আরো অবাক হয়ে গিন্নি বললেন, ওমা সে কী!! কেন ?
–আজ এক অতি কুখ্যাত চোরকে বেকসুর খালাস দিয়ে এসেছি। সে নাকি সন্ধ্যার পরে কৃতজ্ঞতা জানাতে আসবে!!

১১৩।

বিচারক: আপনি দোষী না নির্দোষ?
আসামি: আপনি রায় দেয়ার আগে কেমনে বলি?

১১৪।

একবার স্বর্গের দেবতারা আর নরকের শয়তানেরা মিলে ক্রিকেট খেলবে বলে ঠিক করল। স্বর্গের দেবতারা খেলায় জিত নিয়ে খুবই আত্মবিশ্বাসী, কারণ সব ভালো ভালো ক্রিকেটাররা স্বর্গে তাদের সঙ্গেই আছেন। কিন্তু শয়তানদের এই নিয়ে খুব বেশি চিন্তিত দেখা গেল না। তাদের নিশ্চিন্ত ভাবভঙ্গি দেখে এক দেবতা এক শয়তানকে ডেকে বলল, কী ব্যাপার, ভালো ভালো ব্যাটসম্যান তো সব আমাদের এখানে, কিন্তু তোমাদেরকে বিশেষ চিন্তিত মনে হচ্ছে না! শয়তান সঙ্গে সঙ্গে দাঁত বের করে শয়তানি হাসি দিয়ে বলল, তোমাদের যতই ব্যাটসম্যান থাকুক, আম্পায়ারগুলো তো সব আমাদের এখানে!

১১৫। Jockes

এক লোক সবসময় ক্রিকেট নিয়ে মেতে থাকে। একদিন তার বৌ গোমড়া মুখে তাকে বলল, তোমার শুধু সবসময় ক্রিকেট আর ক্রিকেট ! তুমি তো বোধহয় আমাদের বিয়ের তারিখটাও বলতে পারবে না!

লোকটি লাফিয়ে উঠে বলল, ছি ছি, তুমি আমাকে কী মনে কর! আমি কি এতই পাগল নাকি? আমার ঠিকই মনে আছে, যেবার শ্রীলঙ্কার সঙ্গে ইন্ডিয়ার খেলায় টেন্ডুলকার এগারো রানের মাথায় মুত্তিয়া মুরলিথরনের বলে আউট হয়ে গেল, সেদিনই তো আমাদের বিয়ে হল!

১১৬।

এক বৃষ্টির দিনে মালিক তার কাজের লোককে বলছে-
মালিক : রহিম, বাগানে পানি দিতে যা।
কাজের লোক : হুজুর আজকে তো বৃষ্টি হচ্ছে।
মালিক : ওরে গাধা!! বৃষ্

১১৭।

প্রধান শিক্ষক স্কুলের সকল ছাত্র/ছাত্রীদের ডেকে বললেন, আগামী কাল পরিদর্শক স্কুল ভিজিট করতে আসবে। তোমরা সবাই পরিস্কার পরিচ্ছন্ন হয়ে স্কুলে আসবে। পরদিন যথাসময়ে পরিদর্শক স্কুলে এসেছেন। প্রধান শিক্ষক পরিদর্শক মহোদয়কে নিয়ে ক্লাসে গিয়েছেন। এবার পরিদর্শক ছাত্র/ছাত্রীদের উদ্দেশ্যে প্রশ্ন করছেন। আচ্ছা বলতো একটি জিনিসকে বিভিন্ন জায়গাই লোকে বিভিন্ন নামে চেনে-সেটি কি? ছাত্র/ছাত্রীরা একে অন্যের দিকে চাওয়া চাওয়ী করছে। কেউ উত্তর দিতে পারছে না। এমন সময় আনিছ নামের এক ছাত্র হাত উঠিয়ে বলছে আমি উত্তর দিব।

আনিছ মাথার চুলে হাত দিয়ে বলছে স্যার এটা যখন মাথায় থাকে তখন সবাই এটাকে চুল বলে। যখন কপালে থাকে তখন তাকে সবাই ভ্র“ বলে। যখন এটা চোখের উপরে থাকে তখন সবাই এটাকে চোখের পাপরী বলে, যখন এটা মুখে থাকে তখন সবাই এটাকে দাঁড়ি বলে, যখন এটা মুখের উপর থাকে তখন সবাই এটাকে গোফ বলে। এবার প্রধান শিক্ষক মশায় চিৎকার করে বলছে….এই আনিছচা তুই আর নীচে নামিছ না………..।

১১৮।

নকল
স্কুল পড়ুয়া দুই বন্ধুর পরীক্ষার শেষে স্কুল মাঠে দেখা-
১ম বন্ধুঃ কী রে দোস্ত, পরীক্ষা কেমন হলো ?
২য় বন্ধুঃ পরীক্ষা ভাল হয়নি রে দোস্ত ! তবে ৫ নম্বর নিশ্চিত পাবো ।
১ম বন্ধুঃ কীভাবে ?
২য় বন্ধুঃ পরিস্কার পরিচ্ছন্নতার জন্য ছিল ৫ নম্বর ! তাই আমি পরীক্ষার খাতায় কলমের একটা আচড়ও দেইনি ! তাই ৫ নম্বর নিশ্চিত পাবো ।
১ম বন্ধু :- হায়! সর্বনাশ হয়েছে- আমি ও তো তোর মতো পরীক্ষার খাতায় কলমের একটা আচড়ও দেইনি ! আমাদের দুই জনের খাতাই একই রকম দেখলে- টিচার মনে করবে না যে আমরা দুজনে নকল করেছি!

১১৯।

একবার এক দম্পতি তাদের স্বাভাবিক ঝগড়ার পরিণতি হিসেবে কথা বলা বন্ধ করে দিলো, দুর্ভাগ্যবশত স্বামীকে পরদিন খুব সকালে অফিসে যেতে হবে। অতএব সে এক টুকরো কাগজে লিখল কাল সকাল ঠিক 6টায় আমাকে ঘুম থেকে জাগিয়ে দিও এবং স্ত্রীর বালিশের নীচে চিরকুটটি রেখে দিলো।

তার স্ত্রী চিরকুটটি পড়ে ঘুমিয়ে পড়লো। স্বামী পরদিন বিলম্বে ঘুম থেকে উঠে স্ত্রীর ওপর অত্যন্ত রাগান্বিত হলো এবং কঠোর দৃষ্টিতে স্ত্রীর প্রতি তাকালো। কিন্তু স্ত্রী শান্তভাবে স্বামীর বালিশের দিকে আঙ্গুল দিয়ে দেখালো। বালিশের নীচে একটা চিরকুট পেলো স্বামী। যাতে লিখা, ঘুম থেকে উঠো,এখন 6টা বাজে।

১২০। Jockes

আচ্ছা, সভিয়েট ইউনিয়নে দুটি পত্রিকা কেন? কেবল প্রাভদা (সত্য) অথবা ইজভেস্তিয়া (সংবাদ) থাকলেই তো হতো।
উত্তর: দুটিই দরকার। কারণ প্রাভদায় ইজভেস্তিয়া নেই আর ইজভেস্তিয়ায় প্রাভদা নেই।

১২১।

ক্লাসে এক ছাত্র: স্যার শুনলাম আমেরিকায় নাকি বিশ্বে সবচেয়ে বড় বিল্ডিং আছে?
টিচার: ইভানভ, তুমি ঠিকই বলেছ, তবে কি জান, আমেরিকানরা সভিয়েট ইউনিয়নের মতো বড় সাইজের ইলেকট্রিক ট্রানজিস্টর বানাতে পারে না।

১২২।

আচ্ছা, সুইজারল্যান্ডে কি কমিউনিজম প্রতিষ্ঠা সম্ভব?
উত্তর: খুবই সম্ভব, কিন্তু ওরা তো তোমার কোনো ক্ষতি করে নাই…

১২৩।

গ্রামে কমিউনিস্ট পার্টির মিটিং চলছে। বক্তৃতা দিচ্ছেন এক নেতা-
কমরেডস, কেবল আমাদের পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনাটি বাস্তবায়ন হোক, দেখবেন উন্নয়নের জোয়ারে ভাসবে গোটা দেশ। আরে, তখন আমাদের সবারই একটা করে প্লেন থাকবে।
এক মুর্খ চাষা প্রশ্ন করলো- প্লেনের মালিক হয়ে আমরা কি করব?
নেতা: আরে কমরেড এটিও বুঝতে পারছেন না? ধরুন আপনার শহরের দোকানে আলুর সাপ্লাই নেই, নো চিন্তা, প্লেন নিয়ে মস্কো চলে যান, আলু কিনে ফিরে আসুন…

১২৪।

মফস্বল শহরে পার্টি মিটিং। নেতা বক্তৃতা দিচ্ছেন:
কমরেডগন…দেখুন আমাদের প্রত্যেকের জীবনে কমিউনিজম কতো পরিবর্তন নিয়ে এসেছে। উদাহরণ তো হাতের কাছেই আছে, এই ধরুন সামনের সারিতে বসা মারিয়া। মুর্খ নারী ছিল। তার একটিই মাত্র জামা ছিল, কোনো জুতা ছিল না। আজ তার পায়ে জুতা আছে। ধরুন ইভানভ। গ্রামের সবচেয়ে গরীব ছিল। তার জমি ছিল না, বলদ ছিল না। আজ সে ট্রাক্টর চালায়, তার দু জোড়া জুতা। ধরুন সার্গেই। কী জীবন ছিল তার! রাস্তায় রাস্তায় ঘুরত। প্রচণ্ড তুষারপাতের রাতেও তাকে কেউ আশ্রয় দিত না, সব চুরি করে নিয়ে যাবে এই ভয়ে। সেই সার্গেই চোরা দেখুন আজ কতো বদলে গেছে। আজ সে পার্টির লোকাল সেক্রেটারি….

১২৫। Jockes

এক রাশান, এক ফ্রেঞ্চ আর এক বৃটিশ তর্ক জুড়ে দিয়েছে, আদী পিতা আদম কোন জাতীয়তার ছিলেন সেই বিষয়ে।
ফ্রেঞ্চ বলছে: আদম ফরাসী না হয়েই যায় না। দেখ না, ইভকে সে কত্তো ভালবাসতো।
বৃটিশ বলছে: উহু। আদম আসলে ছিল বৃটিশ। দেখ, তার একটি মাত্রই আপেল ছিল আর সেটি সে ইভ কে দিয়ে দিল! যেন সাচ্চা বৃটিশ জেন্টলম্যান।
রাশান বলছে: তোমরা কিস্যু জানো না। যে লোকটি পুরো উদোম হয়ে ঘুড়ে বেড়াচ্ছে, সম্বল মাত্র একখানি আপেল। আর তারপরও ভাবছে সে স্বর্গে আছে, সে রাশান না হয়ে যায় কোথায়…

১২৬।

এক অলিম্পিকে এক সভিয়েট অ্যাথলেট হাতুরি নিক্ষেপে বিশ্ব রেকর্ড করলো। তাকে ইভেন্ট শেষে ঘিরে ধরল সাংবাদিকরা।
আপনি কি করে এত্তো দূরে হাতুরিটি মারতে পারলেন?
বলেন কি? এটা কোনো ব্যাপার হলো? হাতুরির সঙ্গে একটি কাস্তে জুড়ে দিন না, অ্যায়সা জোড়ে ছুড়ে মারব যে স্টেডিয়াম পার হয়ে যাবে।

আপনি আগের কৌতুকগুলো পড়তে পছন্দ করতে পারেন এখানেঃJockes Collections Bengali”

Related Posts

Jockes Collections Bengali

Jockes Collections Bengali

  Jockes Collections Bengali (কৌতুক) *** Jockes Collections Bengali (কৌতুক) **** (১) বাড়িওয়ালা:- টুলেট সাইনবোর্ড এ লিখে দিলেন যে, ছেলেমেয়ে নেই এমন পরিবারকে ঘড় ভাড়া দেওয়া হবে। ছোট্র ছেলে সাকিব:- এই যে আঙ্কেল, আমি আপনার ঘড় ভাড়া নিতে চাই। আমার কোন ছেলেমেয়ে নাই। আমার...

read more
Seraphinite AcceleratorOptimized by Seraphinite Accelerator
Turns on site high speed to be attractive for people and search engines.