...

jockes collection bengali

 

Jockes Collections Bengali (কৌতুক)

*** Jockes Collections Bengali (কৌতুক) ****

(১)

বাড়িওয়ালা:- টুলেট সাইনবোর্ড এ লিখে দিলেন যে, ছেলেমেয়ে নেই এমন পরিবারকে ঘড় ভাড়া দেওয়া হবে।
ছোট্র ছেলে সাকিব:- এই যে আঙ্কেল, আমি আপনার ঘড় ভাড়া নিতে চাই। আমার কোন ছেলেমেয়ে নাই। আমার সঙ্গে আমার বাবা মা থাকবেন।

(২)

ঘটক :- আপনার ছেলের জন্য খুব মিষ্টি একটা মেয়ে পেয়েছি।
অভিভাবক :- তাহলে তো ওই মেয়েতে আমাদের হবে না।
ঘটক :- কেন হবে না ?
অভিভাবক :- আমাদের ছেলের ডায়াবেটিস আছে তো তাই……..

(৩)

রোগী :- ডাক্তার সাব আমার পেটে ব্যাথা।
ডাক্তার :- তা আপনার পায়খানা কেমন ?
রোগী :- গরিব মানুষের পায়খানা যেমন হয় ডাক্তার সাব – এই ধরুন বাঁশের খুঁটি চাটাইয়ের বেড়া আর সামনে একখানা ছালা টাঙানো।

(৪)

গাছের নিচে দুজন লোক দাড়িয়ে ছিল। তাদের একজন হিন্দু অন্যজন মুসলমান। হটাৎ সেই গাছের উপর দুটি পাখি কিচর মিচির শুরু করলো। তখন হিন্দু লোকটি মুসলমান লোকটিকে জিজ্ঞাসা করলো বলতো পাখিগুলো কি বলছে ? মুসলমান লোকটি বললো ”আল্লাহ্, রাসুল, খোদা”। হিন্দু লোকটি বললো ”রাম, কৃষ্ণ, রাধা”। মাছ বিক্রেতা যেতে যেতে বললো ”ইলিশ, রুই, ভেদা”। পান বিক্রেতা বললো ”পান, সুপারি, সাদা ”। রসুন বিক্রেতা কড়া গলায় বললো ”রসুন, মরিচ, আদা”। বুদ্ধিমান লোকটি বললো, ”আপনারা সবাই গাধা”।

(৫)

এক মাতাল ব্রিজের উপর দিয়ে যাবার সময় নিচে পানিতে চাঁদের প্রতিবিম্ব দেখে থমকে দঁড়ায়-
মাতাল :- এই যে ভাই, নিচে ওটা কি?
পথচারী :- ক্যান চাঁদ।
মাতাল :- কি ?———— আমি এতো উপড়ে কি করে উঠলাম ????

(৬)

ডাক্তার :- যে প্রেসক্রিপশনটা লিখে দিয়েছিলাম তা ঠিকমতো ফলো করছেন তো ?
রোগী :- ওই প্রেসক্রিপশনটা ফলো করলে নির্ঘাত মারা যেতাম ।
ডাক্তার :- মানে ?
রোগী :- ঔ প্রেসক্রিপশনটা ছাদ থেকে পড়ে গিয়েছিল যে…………..

(৭)

এক বদ্রলোক তাঁর বন্ধুর চা বৎসর বয়সী ছেলেকে জিজ্ঞাস করছেন—
বাবা তুমি কি পড়?
ছেলে :- হাফপ্যান্ট পড়ি।
ভদ্রলোক :- না, মানে কোথায় পড়?
ছেলে :- কেন আঙ্কেল , নাভির একটু নিচে।

(৮)

ছাত্র :- জুন আই কাম ইন স্যার।
শিক্ষক :- এই নতুন ইংরেজী কবে আমদানী করলে?
ছাত্র :- গত মাসে আপনিইতে ক্লাশে ঢোকার সময় বলেছিলেন।
শিক্ষক :- আমি তো বলেছিলাম “মে আই কাম ইন”।
ছাত্র :- কিন্তু স্যার মে মাস তো শেষ এখন জুন মাস চলছে।

(৯)

গৃহশিক্ষক ছাত্রীর প্রেমে পড়ে কৌশলে বললেন
গৃহশিক্ষক :- আচ্ছা তুমি ভয়েচ করতে পারবে?
ছাত্রী :- জ্বী স্যার।
গৃহশিক্ষক :- আই লাভ ইউ (I love you) কে Active থেকে Passive Voice এ রূপান্তর কর।
ছাত্রী :- খুব সোজা স্যার …. I hate you———-

(১০)

১ম বন্ধু :- তোকে গাড়ী থেকে নামিয়ে সর্বস্ব লুট করে ডাতরা পালিয়ে গেল অথচ তুই কিনা চেঁচিয়ে লোকও জড়ো করতে পারিসনি?
২য় বন্ধু :- কোন উপায় ছিলনা বন্ধু। ওরা আমার টাকা পয়সা সহ গায়ের জামা কাপড় স-অব খুলে নিয়েছিল আর পাশেই ছিল লেডিস হোস্টল। বুঝতেই পারছিস।

*** Jockes Collections Bengali (কৌতুক) ****

(১১)

ব্যকরণ শিক্ষক :- বলতো টুটুল ধ্বনি কহাকে বলে ?
টুটুল :- স্যার এটাতো একদম সহজ প্রশ্ন এ জগতে যার ধন সম্পদ, প্রভাব প্রতিপত্তি বেশি তাকে ধ্বনি বলে।

(১২)

শিক্ষক :- বলতো বাচ্চু, ছেলেটি গাছ থেকে পড়ে গিয়ে পা ভেঙেছে এখানে গাছ কোন পদ?
বাচ্চু:- বিপদ স্যার।
শিক্ষক:- দুর বোকা তোর মাথায় শুধু গোবর আর গোবর । আচ্ছা আবছার তুই বলতো ধান কোথায় ভালো জন্মে?
আবছার :- বাচ্চুর মাথায় স্যার।

(১৩)

মেয়ে :- আম্মু ছোট খালা মনে হয় মানুষ না!
মা :- মানুষ না মানে !
মেয়ে :- না আম্মু আমি নিজ কানে শুনেছি———–?
মা :- কি শুনেছিস?
মেয়ে :- আব্বু না খালার নাকে হাত দিয়ে বলছে তুমি একটা পরি।

(১৪)

ছোট মেয়ে :- মা জানো, বড় আপা না অন্ধকারেও চোখে দেখতে পারে।
মা :- তুই কি করে বুঝলি?
ছোট মেয়ে :-কাল রাতে যখন বিদ্যুৎ চলে গেলো, তখনই শিবলী ভাইয়া এলেন, একটু পরেই অন্ধকারে আপা বললেন, এই তুমি সেভ করনি কেন !

(১৫)

জনৈক ভদ্রলোক :- এই ছেলেরা তোমরা এই কুকুর ছানাটিকে নিয়ে এত ঝগড়া করছ কেন?
বালকদ্বয় :- আঙ্কেল আমরা ঠিক করেছি আমাদের মধ্যে যে সবচেয়ে বড় মিথ্যা কথা বলতে পারবে সেই এ কুকুর ছানাটা পাবে।
জনৈক ভদ্রলোক :- বলিস কি রে খোকারা !! তোদের মত বয়সে তো আমি মিথ্যা কি তাই জানতাম না?
বালকদ্বয় :- তাহলে কুকুরছানাটি আপনিই পেলেন আঙ্কেল।

(১৬)

এক স্কুলের শিক্ষক ছাত্রের উদ্দেশে বললেন বলতো B.B.C তে কি হয়।
ছাত্র :- স্যার বিবিসি তে হয় বেলা বিস্কিট কোম্পানি।
শিক্ষক :- ভারী বেয়াদব ছেলে তো ।
ছাত্র :- আপনারটাও ঠিক স্যার।

(১৭)

দুই ছাত্র মারামারি করার পর শিক্ষক তাদের শাস্তি হিসেবে তাদের নিজের নাম ১০০ বার করে লিখতে বললেন।
১ম ছাত্র :- স্যার আপনি রহিমের পক্ষে রায় দিয়েছেন।
শিক্ষক :- কেন ! আমি তো দু’জনকেই সমানভাবে ১০০ বার নাম লিখতে দিয়েছি!!
১ম ছাত্র :- স্যার ওর নাম হচ্ছে আ: রহিম আর আমার নাম হচ্ছে ওমর ইবনে আব্দুল গাইয়্যুম।

(১৮)

ছেলেকে ঘুম পারানোর জন্য মা গান গাইছেন – আয় আয় চাঁদ মামা-।
ছেলে :- মা চাঁদ নানা দেখতে কেমন?
মা :- চাঁদ আবার তোর নানা হলো কবে?
ছেলে :- সে কি মা! তোমার মামা হলে আমার নানা হবে না?

(১৯)

নানা :- জানিস শচীন না আজও দারুন একটা সেঞ্চরি করলো!
নাতি :- শচীন কে নানা?
নানা :- প্রখ্যাত ক্রিকেটার।
নাতি :- প্রখ্যাত হয়েও কেন চুরি করল! দারুন চেন দেখে মনে হয় লোভ সামলাতে পারেনি।

(২০)

খদ্দের :- এই সব রান্না কি খাওয়া যায়? ওয়ক থু: !! যাও তোমার ম্যানেজারকে ডেকে নিয়ে আস।
ওয়েটার :- ইয়ে স্যার মানে——-উনি তো পাশের হোটেলে খেতে গেছেন।

*** Jockes Collections Bengali (কৌতুক) ****

(২১)

তিন বন্ধু মজা করে নিজেদের নাম বদলিয়ে রেখেছে যথাক্রমে Sombody, Nobody ও Mad এদের মধ্যে ছিল অধিক ঘনিষ্টতা। একদিন Sombody ক্ষুদ্ধ হয়ে Nobody কে খুন করলো। Mad তখন থানায় গেলো।
Mad :- স্যার Sombody Kills Nobody.
দারোগা :- হোয়াইট?
Mad :- Sombody Kills Nobody.
দারোগা :- হু আর ইউ?
Mad :- আই এ্যাম Mad স্যার।
দারোগা :- গেট আউট।

(২২)

উকিল :- আপনি কি বিয়ে করেছেন?
আসামি :- জ্বি স্যার, করেছি।
উকিল :- কাকে বিয়ে করেছেন?
আসামি :- একজন মেয়েকে।
উকিল :- রাবিস! আপনি কি কখনো ছেলেকে বিয়ে করতে দেখেছেন?
আসামি :- জ্বি স্যার আমার বোন গত মাসে একজন ছেলেকে বিয়ে করেছে।

(২৩)

একজন শিক্ষক ক্লাশে লেকচার দিচ্ছেন। পিছনের বেঞ্চে একজন ছাত্র ঘুমাচ্ছে।
শিক্ষক :- এই ছেলে আমার ক্লাশে ঘুমানো যাবে না।
ছাত্র :- যাবে স্যার একশ বার যাবে আপনি একটু লেকচারটা ধীরে দিলেই ঘুমানো যাবে।

(২৪)

Honest= সৎ
H – Hapy = সুখী
O – Orator = বক্তা
N – Native = অকপট,সহজ,সরল
E – Economical = মিত্যব্যায়ী
S – Sacred = পবিত্র,স্বর্গীয় দেবতা
T – True = বিশ্বস্ত
Honest এর অর্থ দ্বারায় = সুখী, অকপট, ভলো বক্তা, মিত্যব্যায়ী, পবিত্র, ও বিশ্বস্ত একজন।

(২৫)

POSTMAN = ডাক পিয়ন
P – Polite = শান্ত, ভদ্র
O – Obedient = অনুগত
S – Submissive = অত্মনিবেদিত
T – Temperate = মিতাচারী
M – Modest = বিনয়ী
A – Astute = বিচক্ষন
N – Neat = পরিষ্কার
উপরিউক্ত গুনের সমন্বয়ে একজন আদর্শ ডাকপিয়ন।

(২৬)

LO♥E = এর অর্থ
L = Lost (লস্ট)
O = Of (অফ)
V = Valuable (ভ্যালুয়েবল)
E = Energy (ইনারজি)
অর্থাত Lost Of Valuable Energy.

(২৭)

আচ্ছা উকিল সাব করও কুকুর যদি অন্য করও মুরগি খেয়ে ফেলে তবে মুরগির মালিক কি ক্ষতি পূরুণ চাইতে পারে?
উকিল :- জ্বি পারে।
মুরগির মালিক :- তাহলে আমাকে ১০০ একশ টাকা দিন কারণ যে কুকুরটা আমার মুরগি খেয়েছে সেটা আপনারই।
উকিল :- ও আচ্ছা দিচ্ছি আগে আমার কাছ থেকে পরামর্শ নেওয়ার জন্য ফি হিসেবে দুইশত টাকা জমা দিন।

(২৮)

অনেকদিন পর দুই বন্ধুর দেখা হলো।
১ম বন্ধু :- কিরে তোর ব্যাবসা বানিজ্য কেমন চলছে?
২য় বন্ধু :- ভালোই চলছে নিচে থেকে উপরে উঠেছি।
১ম বন্ধু :- কেমন?
২য় বন্ধু :- আগে করতাম জুতার ব্যবসা এখন করি টুপির ব্যবসা।

(২৯)

ইংরেজী শিক্ষক :- বলতো চাবি এর ইংরেজি কী?
ছাত্র :- শুনতে না পেয়ে কী স্যার।
ইংরেজী শিক্ষক :- ভেরি গুড হয়েছে।

(৩০)

শিক্ষক ক্লাশে বাংলা গ্রামারের পদ পড়াচ্ছেন—-
শিক্ষক :- ছাত্রদের উদ্দেশ্য করে – বলতো একটি ছেলে গাছ থেকে মাটিতে পড়ে গেল এটি কোন পদ?
এক ছাত্র :- স্যার এটা বিপদ।

*** Jockes Collections Bengali (কৌতুক) ****

(৩১)

সন্ধায় দুই মাতাল নেশা করে ঢাকা রোড দিয়ে বাড়ী ফিরছে (একজন একটু বেশি আর একজন একটু কম নেশা করেছে)
কম নেশাখোর :- দোস্ত রাস্তার এক ধারে আয় পিছন থেকে একটা ট্রাক আসছে।
বেশি নেশাখোর :- আরে দোস্ত ট্রাক এলে কি হবে?
কম নেশাখোর :- কি হবে মানে! ট্রাকটি আমাদের উপর দিয়ে যাবে।
বেশি নেশাখোর :- আরে রাখ দোস্ত কত এ্যরোপ্লেন (বিমান) আমার মাথার উপর দিয়ে গেল আর এ সামান্য ট্রাক আমাদের উপর দিয়ে গেলে কি হবে?

(৩২)

মানিসক হাসপাতলে সদ্য আসা এক রোগী একমেন কিছু একটা লিখছে এমন সময় ডাক্তার এেসে উপস্থিত হন
ডাক্তার :- কি খবর! চিঠি লিখছেন নাকি?
রোগী :- (মুখ না তুলেই) হুঁ
ডাক্তার :- বেশ, বেশ তা কার কাছে লিখছেন?
রোগী :- আমার কাছেই
ডাক্তার :- (কৌতূহলী হয়ে) আছ্ছা কি লিখছেন শুনি?
রোগী :- (বিরক্ত হয়ে) আপিন নিশ্চয় একটা পাগল, নয়তো আপনার মাথা খারাপ আজ লিখে চিঠি পোষ্ট করব, দুদিন বাদে তা পাব তারপর খুলে পড়ব না পড়ে তো বলেত পারবো না কী লিখা আছে?

(৩৩)

১ম বন্ধু :- জানিস, অক্সিজেন ছাড়া মানুষ বাঁচতে পারে না। ১৭৭০ সালে এটা আবিষ্কৃত হয়েছিল।
২য় বন্ধু :- সত্যিই ! তার আগে মানুষ বাঁচত কি করে?

(৩৪)

১ম পাগল :- আচ্ছা বলতো নদীতে যদি আগুন লাগে তাহলে মাছেরা কোথায় যাবে?
২য় পাগল :- তাও জানিস না বুঝি ! গাছে উঠবে।
২য় পাগল :- আরে বোকা ! মাছ কি গরু নাকি যে গাছে উঠবে।

(৩৫)

ছিনতাইকারী :- ঝটপট বলুন প্রাণ দেবেন নাকি টাকা?
পথিক :- প্রাণটাই নাও , টাকা দিলেএই বুড়ো বয়সে খাব কি?

(৩৬)

ক্রেতা :- হাঁসের ডিম আছে?
বিক্রেতা :- নাই?
ক্রেতা :- ওই তো খাঁচায় ভরা হাঁসের ডিম।
বিক্রেতা :- ওগুলো হাঁসের না হাঁসির ডিম।

(৩৭)

বিচারক :- তুমি নিরীহ লোকটার গায়ে হাত তুলেছ কেন?
আসামি :- আল্লাহর কসম, হাত তুলিনি স্যার , আমি কেবল কয়েকটা লাথি মেরেছি।

(৩৮)

শিক্ষক ছাত্রকে পড়া জিজ্ঞেস করলে বরতে পারল না ।
শিক্ষক রাগ করে বললেন, তুমি কি বাসায় পড়?
ছাত্র :- না স্যার !
শিক্ষক :- কেন পড় না ?
চাত্র :- স্যার পরলে ব্যাথা পাই তাই।

(৩৯)

শিক্ষক :- বলতো সামথিং ইজ বেটার দান নাথিং এর অর্থ কি?
ছাত্র :- স্যার! সামসুদ্দিনের বেটার নাতিন।

(৪০)

সুলতান :- কিরে মিজান ! সুন্দরবনের সিনারি কেমন দেকলি?
মিজান :- আরে বলিস না ঝোপ ঝাড় আর জঙ্গলের জন্য কোন সিনারি দেখা হলো না।

*** Jockes Collections Bengali (কৌতুক) ****

(৪১)

তালেব :- কি রে পিপলু, দড়ি নিয়ে দৌড়াচ্ছিস কেন?
পিপলু :- আত্মহত্য করতে গিয়েছিলাম। কিন্তু গাছে একটা শাপ দেখে পলিয়ে এলাম।

(৪২)

(Voice Change) পরীক্ষার হলে একজন পরীক্ষার্থী হাটাৎ জোরে চিৎকার দিয়ে উঠল।
শিক্ষক :- তুমি এত জোরে চিৎকার দিলে কেন?
ছাত্র :- স্যার, প্রশ্নে লেখা আছে ভয়েস্ চেঞ্জ
কর।

(৪৩)

১ম বন্ধু :- জানিস, অক্সিজেন ছাড়া মানুষ বাঁচতে পারে না। ১৭৭০ সালে এটা আবিষ্কৃত হয়েছিল।
২য় বন্ধু :- সত্যিই ! তার আগে মানুষ বাঁচত কি করে?

(৪৪)

১ম পাগল :- আচ্ছা বলতো নদীতে যদি আগুন লাগে তাহলে মাছেরা কোথায় যাবে?
২য় পাগল :- তাও জানিস না বুঝি ! গাছে উঠবে।
৩য় পাগল :- আরে বোকা ! মাছ কি গরু নাকি যে গাছে উঠবে।

(৪৫)

শিক্ষক :- যেকানে কিছুই জন্মায়না তাকে মরুভূমি বলে। বুঝেছ?
ছাত্র :- বঝেছি স্যার ।
শিক্ষক :- তাহলে একটা উদাহরন দাও।
চাত্র :- আমার দাদুর মাথার টাক স্যার।

(৪৬)

ছেলে :- বাবা, মনে আছে, তোমাকে যে কলেজ থেকে বের করে দেয়া হয়েছিল- সেই ঘটনা আমাদের একবার বলেছিলে?
বাবা :- হ্যাঁ, কেন?
ছেলে :- না, ভাবছি- ইতিহাস কিভাবে ঘুরে ঘুরে আসে?

(৪৭)

কানের অপারেশন করার পর
ডাক্তার :-আপনার কানের অপারেশন শেষ। এখন কেমন শুনছেন?
রোগী :- খুব ভালো।
ডাক্তার :-আমার ফি—টা——
রোগী :- জি——কিছু বলছিলেন?

(৪৮)

১ম ব্যক্তি :- আমি আগামী মাস থেকে যৌতুকের বিরুদ্ধে আন্দোলন গড়ে তুলবো।
২য় ব্যক্তি :- আগামী মাসে কেন? এ মাসেই আন্দোলন শুরু করুন।
১ম ব্যাক্তি :- আরে বোকা এ মাসেই তো আমার বিয়ে, আর আগামী মাসে আমার বোনের।

(৪৯)

রোগী :- ডাক্তার সাহেব আমাকে বাঁচান, গলায় বড় একটা মাছের কাঁটা আটকেছে।
ডাক্তার :- হুঁ কাঁটা তো অনেক বড়। এই নিন ওষুধটা প্রতিদন সকাল বিকাল দুফোঁটা করে চোখে লাগাবেন ।
রোগী :- অ্যাঁ! প্রবলেম গলায় আর ওষুধ দিচ্ছেন চোখের?
ডাক্তার :-জ্বি, এত বড় কাঁটা যে না দেখে খায় তার চোখের চিকিৎসা আগে করা প্রয়োজন।

(৫০)

বাড়িওয়ালা :- খোকা তোমার আব্বু আছেন?
খোকা :- জি না ।
বাড়িওয়ালা :- কখন আসবেন?
খোকা :- আপনি চলে গেলেই উনি খাটের নিচ থেকে বেরিয়ে আসবেন।

আপনি আগের কৌতুকগুলো পড়তে পছন্দ করতে পারেন এখানেঃJockes Collections Bengali -1

Related Posts

Jockes Collections Bengali -1

Jockes Collections Bengali -1

Jockes বংলা ২য় ভাগ (৫১) Jockes অথিতি :- আজ তিথির হাতের চা বেশ ভালো হয়েছে। তিথি:-হ্যাঁ বাবু, বেড়ালে যদি দুধে মুখ না দিত তাহলে চায়ের স্বাদ আরও বাড়ত। অতিথি :- অ্যাঁ ! (৫২) ক্রেতা :- ডিমের দাম কত? বিক্রেতা :- দশ টাকা হালি। ক্রেতা :- কেন? এখনই তো বাজার এ বেশি ডিম পাওয়া...

read more
Seraphinite AcceleratorOptimized by Seraphinite Accelerator
Turns on site high speed to be attractive for people and search engines.